ডিএইচএমএস পরীক্ষার্থীর স্পেশাল সাজেশন ২০২৩ : দ্বিতীয় বর্ষ | অর্গানন অব মেডিসিন

সাজেশন ছাত্রদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভাল ফলাফল করার জন্য এটি প্রয়োজন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ (চূড়ান্ত) বর্ষের পরীক্ষার জন্য আমরা সুপার সাজেশন প্রস্তুত করেছি।

দ্বিতীয় বর্ষ || অর্গানন অব মেডিসিন 

বিষয় কোড : ২০১। সময়-৩ ঘন্টা। পূর্ণমান-৭৫।

[দ্রষ্টব্যঃ সকল প্রশ্নের মান সমান। যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও ।]


১। (ক) অর্গানন অব মেডিসিনের সংজ্ঞা দাও। হোমিওপ্যাথিতে ইহার প্রভাব আলোচনা কর।

(খ) পূর্ণাঙ্গ রোগীলিপি প্রণয়নের পদ্ধতিসমূহ লিখ ।

(গ) চিকিৎসাক্ষেত্রে একক ঔষধ ব্যবহারের গুরুত্ব বর্ণনা কর।


২। (ক) রোগ কি ? “রোগের চেয়ে ঔষধ শক্তিশালি”- ব্যাখ্যা কর।

(খ) ঔষধের পর্যায়শীল ক্রিয়া ও গৌণ ক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য লিখ ।

(গ) কোন লক্ষণগুলো ঔষধ নির্বাচনের জন্য বেশি প্রয়োজন ?


৩। (ক) ভেষজ পরীক্ষা কি? একজন উত্তম পরীক্ষকের গুণাবলি কি কি? :

(খ) ইতর প্রাণীর উপর ভেষজ পরীক্ষার কুফল বর্ণনা কর।

(গ) ভেষজ পরীক্ষার পদ্ধতিসমূহ লিখ।


৪। (ক) “প্রত্যেকটি ঔষধের ক্রিয়া অপরটি হতে ভিন্ন”- ব্যাখ্যা কর।

(খ) রোগ ও ঔষধের মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা কর ।

(গ) আরোগ্যের পথে বাধাসমূহ লিখ ।


৫। (ক) বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণ কাকে বলে? মানসিক লক্ষণ এত প্রয়োজনীয় কেন? 

খ) মহামারী চিকিৎসা সম্বন্ধে ডাঃ হ্যানিম্যানের মতামত দাও ।

(গ) “প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে”-ব্যাখ্যা কর ।


৬। (ক) পীড়ার প্রধান কারণ কি কি? সাইকোসিসের নির্দেশক লক্ষণগুলো লিখ ।

(খ) হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধি ও ঔষধজ বৃদ্ধির পার্থক্য কর।

(গ) “ কেন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি এলোপ্যাথির চেয়ে উৎকৃষ্টতর”- আলোচনা কর ।


৭ । (ক) দ্বিতীয় ব্যবস্থাপত্র কি ? কখন ইহার প্রয়োজন হয় ?

(খ) হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় একাধিক ঔষধ ব্যবহারের অসুবিধা কি কি?

(গ) সোরজনিত চিররোগের চিকিৎসা পদ্ধতি বর্ণনা কর ।


৮। (ক) রোগীলিপি বলতে কি বুঝ ? হোমিওপ্যাথিতে এটির প্রয়োজনীয়তা এত বেশি কেন ?

(খ) হোমিওপ্যাথিক ব্যবস্থাপত্র বলতে কি বুঝ ?

(গ) একজন উত্তম ভেষজ পরীক্ষকের গুণাবলি কি কি ?


৯। (ক) বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণ কি ? মানসিক লক্ষণ প্রয়োজনীয় কেন?

(খ) “লক্ষণ রোগের ভাষা ”- ব্যাখ্যা কর ।

(গ) বিরল লক্ষণের গুরুত্ব আলোচনা কর ।


১০। (ক) একদৈশিক রোগের সংজ্ঞা দাও । একদৈশিক রোগ এবং স্থানীয় রোগের মধ্যে পার্থক্য লিখ।

(খ) কি কি কারণে আমরা রোগের আরোগ্যের জন্য প্রকৃতির উপর নির্ভর করতে পারি না ?

(গ) অচির রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি বর্ণনা কর ।


১১। (ক) “জীবনীশক্তির বিশৃঙ্খলাই রোগ”- আলোচনা কর। 

(খ) দ্বিতীয় ব্যবস্থাপত্র কি ? ইহার প্রয়োজন হয় কেন ?

(গ) সাইকোসিসের কয়েকটি প্রধান চরিত্রগত লক্ষণ লিখ।


১২।(ক) হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধি কি? ইহার সাথে ঔষধজ বৃদ্ধির পার্থক্য কি? ·

(খ) ঔষধের পর্যায়শীল ক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা কর ৷

(গ) চিকিৎসাক্ষেত্রে একক ঔষধ ব্যবহারের গুরুত্ব লিখ


১৩। (ক) সোরা কি ? ইহাকে কেন সকল রোগের জননী বলা হয় ?

(খ) সিফিলিসের কয়েকটি প্রধান চরিত্রগত লক্ষণ লিখ ।

(গ) “রোগ নয়, রোগীর চিকিৎসা”- ব্যাখ্যা কর ।


১৪। (ক) মায়াজম বলতে কি বুঝ ? চিররোগের কারণ কি ?

(খ) ঔষধের মুখ্য ক্রিয়া বলতে কি বুঝ ?

(গ) একজন প্রকৃত চিকিৎসকের তৃতীয় কর্তব্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা কর ।


১৫। (ক) রোগীলিপি বলতে কি বুঝ? হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ইহা প্রস্তুতের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর ।

(খ) রোগী চিত্র তৈরি করার সময় রোগীকে কি ধরনের প্রশ্ন করা উচিত?

(গ) সাধ্য ব্যাধি ও অসাধ্য ব্যাধি বলতে কি বুঝ ? বুঝিয়ে লিখ।


১৬। (ক) বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণ কি ? মানসিক লক্ষণ এত প্রয়োজনীয় কেন ?

(খ) “লক্ষণ রোগের ভাষা”- ব্যাখ্যা কর । 

(গ) বিরল লক্ষণের গুরুত্ব আলোচনা কর ।


১৭। (ক) অলীক চিররোগ বলতে কি বুঝ? এই রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি বর্ণনা ।

(খ) চিররোগ ও অচির রোগের মধ্যে পার্থক্য কর।

(গ) ঔষধ নির্বাচনে কোন লক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ ?


১৮। (ক) ডাঃ হ্যানিম্যান উপবিষ তত্ত্ব কিভাবে আবিষ্কার করেন?

(খ) সাইকোসিস কি ? ইহার কয়েকটি চরিত্রগত লক্ষণ লিখ ।

(গ) প্রকৃত স্থায়ী রোগ ও কৃত্রিম স্থায়ী রোগের মধ্যে পার্থক্য লিখ ।


১৯। (ক) পীড়ার প্রধান কারণ কি কি? সোরার কয়েকটি নির্দেশক লক্ষণ লিখ ।

(খ) সোরা কি ? ইহাকে কেন সকল রোগের জননী বলা হয় ?

(গ) ভেষজ পরীক্ষাকালে কিরূপে মাত্রা নির্ণয় করা হয় ?


২০। (ক) রোগ কি? “রোগের চেয়ে ঔষধ শক্তিশালী”- ব্যাখ্যা কর ।

(খ) রোগ ও ঔষধের সম্পর্ক আলোচনা কর।

(গ) পর্যায়ক্রমিক ক্রিয়া এবং গৌণক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য কি ?


২১। (ক) ভেষজ ও ঔষধ বলতে কি বুঝ ? উদাহরণসহ লিখ ।

(খ) রোগ প্রতিরোধ ও রোগ প্রবণতা বলতে কি বুঝ ?

(গ) হোমিওপ্যাথিতে ইতর প্রাণীর উপর ভেষজ পরীক্ষা করা হয় না কেন ?


৮। সংক্ষেপে লিখ : 

(ক) কোড অব ইথিক্স, 

(খ) হ্রাস-বৃদ্ধি,

(গ) ইডিওসিনক্রেসি, 

(ঘ) জীবনীশক্তি, 

(ঙ)পরিপোষক কারণ। 

(চ) মিশ্র সোরা, 

(ছ) আর্দশ আরোগ্য, 

(জ) একক মাত্রা, 

(ঝ) অর্গানন,  

(ঞ) সিফিলিস,

(ট) বিরল লক্ষণ।


বিঃদ্রঃ - ২০২৩ সালের ডিএইচএমএস পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে।  ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ (চূড়ান্ত) বর্ষ এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) নিয়মিত পরীক্ষা আগামি ১৭-১১-২০২৩ ইং তারিখ হতে বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। 

** শুক্রবার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে : সকাল ৯.০০টা হতে বেলা ১২.০০টা পর্যন্ত এবং বেলা ২.০০ টা হতে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত

** শনিবার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে : সকাল ১০.০০টা হতে বেলা ১.০০টা পর্যন্ত এবং বেলা ২.০০ টা হতে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত। 

** পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার কেন্দ্রে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের উপস্থিত থাকতে হইবে।

Next Post Previous Post