দেশের হোমিওপ্যাথগণ ১৯৬৫ থেকে আইনগতভাবে ডা. উপাধি ব্যবহার করে আসছে
বাংলাদেশে ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দ হতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ আইনগতভাবে ডা. উপাধি ব্যবহার করে আসছে।
[পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে পাসকৃত আইন দ্যা ইউনানী, আয়ুর্বেদিক এন্ড হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স এ্যাক্ট- ১৯৬৫, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩ এর ৩৩, বাংলাদেশে সামরিক সরকার কর্তৃক সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী ও সপ্তম সংশোধনী তা বাতিল করে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের দেয়া রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তীতে গণতান্ত্রিক সরকারের সময় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত শিরোনাম : "১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর তারিখ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারীকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর করণ (বিশেষ বিধান) আইন,২০১৩" (২০১৩ সনের ৭ নং আইন ) ২০১৩ সালের ৭নং আইন ২৮ তফসিল বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩ এর ৩৩, মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এর ২ এর সংজ্ঞা-১২, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল আইন-২০১৯ এর ২৩/২, বিধিবিধান সহ সরকার কর্তৃক বিভিন্ন সময় জারিকৃত বিভিন্ন প্রজ্ঞাপন/অফিস আদেশ/স্মারকপত্রের আলোকে সরকার স্বীকৃত হোমিওপ্যাথিক ডিগ্রিধারী রেজিস্টার্ড চিকিৎসকগণ ডা. উপাধি লিখে আসছে]।
তথ্য সংগ্রহে :
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ)
এমএসএস (সরকার ও রাজনীতি বিভাগ) এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।