ডিএইচএমএস প্রথম বর্ষের স্পেশাল সাজেশন ২০২২ : প্রিন্সিপলস অব হোমিওপ্যাথি

 সাজেশন ছাত্রদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভাল ফলাফল করার জন্য এটি প্রয়োজন। সেই লক্ষ্য All HomoeoInfo পরিবারের পক্ষ থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ (চূড়ান্ত) বর্ষের পরীক্ষার জন্য সুপার সাজেশন প্রস্তুত করা হয়েছে। 

(দ্রষ্টব্য : যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সকল প্রশ্নের মান সমান।) 


বিষয় : প্রিন্সিপলস অব হোমিওপ্যাথি 

প্রথম বর্ষ। বিষয় কোড-১০১


১। (ক) হোমিওপ্যাথির নিয়মনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা কর।

(খ) রোগ সম্বন্ধে হোমিওপ্যাথির ধরণা দাও।

(গ) হোমিওপ্যাথি একটি বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি - প্রমাণ কর।


২। (ক) চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইবনে সিনার অবদান সম্বন্ধে লিখ। 

(খ) হ্যানিম্যান কিভাবে হোমিওপ্যাথি আবিষ্কার করেন ?

(গ) চিকিৎসা বিজ্ঞানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা কর।


৩। (ক) হোমিওপ্যাথিতে রোগ সম্বন্ধে ধারণা কি ? 

(খ) কোড অব হোমিওপ্যাথিক ইথিক্স বর্ণনা কর।

(গ) আরোগ্য কলা হিসাবে হোমিওপ্যাথির মূল্যায়ন কর।


৪। (ক) “লক্ষণই রোগের পরিচয়”- ব্যাখ্যা কর।

(খ) প্রকৃত লক্ষণের বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর।

(গ) হোমিওপ্যাথিক লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা বলা হয় কেন ? 


৫। (ক) "হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয়, রোগীর চিকিৎসা করা হয়”-ব্যাখ্যা কর।

(খ) একজন উত্তম ঔষধ পরীক্ষকের বর্ণনা দাও।

(গ) ঔষধ ও রোগের ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যতা নির্ণয় কর।


৬। (ক) হোমিওপ্যাথির মাত্রাতত্ত্ব সম্বন্ধে বর্ণনা কর। 

(খ) "সূক্ষ্মমাত্রা অধিক কার্যকর”- ব্যাখ্যা কর।

(গ) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর ধাতুগত বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে লিখ।


৭। (ক) নীতি ও মতামতের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। 

(খ) হোমিওপ্যাথিকে লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা বলা হয় কেন।

(গ) হোমিওপ্যাথিতে মানসিক লক্ষণের গুরুত্ব লিখ।


৮। (ক) চিকিৎসা বিজ্ঞানে ডাঃ হ্যানিম্যানের অবদান বর্ণনা কর। 

(খ) ডাঃ হ্যানিম্যান কেন এলোপ্যাথি চিকিৎসা বর্জন করেন ?

(গ) হোমিওপ্যাথির পাঁচটি মূলনীতি উল্লেখ কর। 


৯। (ক) নীতি ও মতামতের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।

(খ) হোমিওপ্যাথিকে লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা বলা হয় কেন ? 

(গ) হোমিওপ্যাথিতে মানসিক লক্ষণের গুরুত্ব লিখ।


১০। (ক) হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাক্ষেত্রে একক ঔষধ ব্যবহারের গুরুত্ব লিখ।

(খ) স্থূলমাত্রার ঔষধের কুফলগুলি উল্লেখ কর।

(গ) শক্তি ও মাত্রার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।


১১। (ক) আদর্শ আরোগ্যের শর্তগুলি সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

(খ) "সূক্ষ্মমাত্রা অধিক কার্যকর”- ব্যাখ্যা কর।

(গ) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর ধাতুগত বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে লিখ।


১২। (ক) একজন উত্তম ভেষজ পরীক্ষকের গুণাবলি কি কি ? 

(খ) "হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয়, রোগীর চিকিৎসা করা. হয়”- ব্যাখ্যা কর।

(গ) ঔষধ ও রোগের ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতা নির্ণয় কর।


১৩। (ক) “হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয়, রোগীর চিকিৎসা করা হয়”- ব্যাখা কর।

(খ) হোমিওপ্যাথিতে মানসিক লক্ষণের গুরুত্ব লিখ।

(গ) হোমিওপ্যাথিতে ড্রাগ ও রেমেডি বলতে কি বুঝ ?


১৪। (ক) কোড অব হোমিওপ্যাথিক ইথিক্স বর্ণনা কর। (খ) হোমিওপ্যাথিক প্রাকৃতিক বিধান সম্বন্ধে যাহা জান লিখ।

(গ) হোমিওপ্যাথিতে একক ঔষধ ব্যবহৃত হয় কেন ?


১৫। (ক) দ্বিতীয় ব্যবস্থাপত্রের গুরুত্ব বর্ণনা কর।

(খ) প্রকৃত লক্ষণের বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখ। 

(গ) একজন উত্তম ভেষজ পরীক্ষকের গুণাবলী কি কি ?


১৬। (ক) চিকিৎসা বিজ্ঞানে ডাঃ হ্যানিম্যানের অবদান বর্ণনা কর। 

(খ) সদৃশ বিধানে কিভাবে আরোগ্য সাধিত হয়?

(গ) শক্তি ও মাত্রার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। 


১৭। (ক) আদর্শ আরোগ্যের শর্তগুলি সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

(খ) "সূক্ষ্মমাত্রা অধিক কার্যকর"- ব্যাখ্যা কর।

(গ) হোমিওপ্যাথির মাত্রাতত্ত্ব বর্ণনা কর। 


১৮। (ক) চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিসাবে হিপোক্রেটিসের বর্ণনা কর। 

(খ) আরোগ্যের বিশ্বজনীন নীতিটি বর্ণনা কর।

(গ) হোমিওপ্যাথিতে ড্রাগ ও রেমিডির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।


১৯। (ক) সদৃশ বিধনে কিভাবে আরোগ্য সাধিত হয়? 

(খ) হোমিওপ্যাথিতে শক্তিকৃত ঔষধ ব্যবহৃত হয় কেন?

(গ) রোগ ও রোগীর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।


২০। (ক) অদৃশ্য জীবনী শক্তির সাথে মানবদেহের সম্পর্ক আলোচনা কর। 

(খ) অসুস্থ ব্যক্তির দেহে ঔষধ পরীক্ষার অসুবিধাগুলো কি কি?

(গ) চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্যারসালসের অবদান উল্লেখ কর।


২১। (ক) হোমিওপ্যাথির মাত্রাতত্ত্ব সম্বন্ধে বর্ণনা কর। 

(খ) "সূক্ষ্মমাত্রা অধিক কার্যকর”- ব্যাখা কর।

(গ) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর ধাতুগত বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে লিখ। 


১৩। সংক্ষেপে লিখ : 

(ক) হোমিওপ্যাথি.. 

(খ) ব্যবস্থাপত্র... 

(গ) তরুণ রোগ...

(ঘ) রেমেডি.. 

(ঙ) হ্রাস-বৃদ্ধি...

(চ) ইবনে সিনা 

(ছ) হোমিওপ্যাথিক ‘ল' অব নেচার বলতে কি বুঝ ? 

(জ) অচিররোগ

(ঝ) লক্ষণ সমষ্টি।

(ঞ) আদর্শ আরোগ্য,

(ট) রোগ নির্ণয়..

(ঠ) মায়াজম।


বিঃদ্রঃ - ২০২১ সালের ডিএইচএমএস পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ (চূড়ান্ত) বর্ষের পরীক্ষা আগামি ১০-১০-২০২২ খ্রিঃ তারিখ রোজ সোমবার হতে বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার সময় : সকাল ১০.০০ টা হতে বেলা ১.০০ টা পর্যন্ত।

Next Post Previous Post