বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি’র রোল মডেল ডা. দিলীপ কুমার রায়


 আজীবন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একটি স্বাধীন, সার্বভৌম এবং বাংলার খেটে খাওয়া, গরিব-দুঃখীসহ সর্বস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। সুখী-সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন, যেখানে সর্বস্তরের মানুষের জন্য পাঁচটি মৌলিক অধিকার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা সুনিশ্চিত করা যাবে। 

আর পাঁচটি মৌলিক অধিকারের অন্যতম স্বাস্থ্যসেবাকে বিশেষ গুরুত্বারোপ করে এবং তা বাস্তবায়নে সুপরিকল্পিতভাবে কর্মযজ্ঞ শুরু করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়।

মৌলিক অধিকারগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে দিলীপ কুমার রায় আন্তরিকতা, বিচক্ষণতা এবং দূরদর্শিতা দিয়ে উপলব্ধি করেছেন। দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জনগণের চিকিৎসা এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি করা অবশ্যই জরুরী। 

ড.দিলীপ কুমার স্বাস্থ্যচিন্তা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত, যুগোপযোগী, আধুনিক এবং জনকল্যাণমুখী। সত্যি বলতে কি, তারই চিন্তাপ্রসূত পরিকল্পনায় বর্তমান হোমিওপ্যাথি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গোড়াপত্তন বা ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। ড.দিলীপ কুমারের স্বপ্ন দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় এবং প্রান্তিক জনগণের জন্য ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া। দেশের কোন মানুষ যেন চিকিৎসার আওতার বাইরে না থাকে, এমনকি কাউকে যেন অর্থের অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হতে না হয়।

ড.দিলীপ কুমার স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা শুধু রাজধানী বা শহর কেন্দ্রিক না, বরং জেলা, থানা, ইউনিয়ন এবং গ্রামসহ তৃণমূল পর্যায়ে সেই সুযোগ নিশ্চিত করাই তার মূল উদ্দেশ্য। সেই লক্ষ্য ডা. দিলীপ কুমার রায় নিরলস প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন এবং তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার রোল মডেল বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব মহিলা লীগের সদস্য এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি তানিয়া ইসলাম।

Next Post Previous Post